অনুভূতি ও মাতৃত্ব
hamburgerIcon

Search for Baby

Orders

login

Profile

STORE
Skin CareHair CarePreg & MomsBaby CareDiapersMoreGet Mylo App

Get MYLO APP

Install Mylo app Now and unlock new features

💰 Extra 20% OFF on 1st purchase

🥗 Get Diet Chart for your little one

📈 Track your baby’s growth

👩‍⚕️ Get daily tips

OR

Cloth Diapers

Diaper Pants

This changing weather, protect your family with big discounts! Use code: FIRST10This changing weather, protect your family with big discounts! Use code: FIRST10
ADDED TO CART SUCCESSFULLY GO TO CART

Article Continues below advertisement

  • Home arrow
  • অনুভূতি ও মাতৃত্ব arrow

In this Article

  • অনুভূতির তারতম্য
  • পুলকিত
  • অনাবিল আনন্দ
  • অনুভূতির রকমফের
  • অন্যরকম অনুভূত
  • ভয়ের অনুভূত
  • সুখানুভূতি
  • রোমাঞ্চিত
  • চিন্তিত
  • চাপ অনুভব
  • আনন্দ
অনুভূতি ও মাতৃত্ব

Preparing For Delivery

views icons7508

অনুভূতি ও মাতৃত্ব

4 April 2023 আপডেট করা হয়েছে

অনুভূতির তারতম্য

ত্রয়োদশ সপ্তাহ থেকে একজন গর্ভবতী মহিলার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় ত্রৈমাসিক শুরু হয়। এই সময় নাগাদ প্লাসেন্টা যথেষ্ট বেড়ে ওঠে এবং শিশুকে পুষ্টি এবং অক্সিজেন দেয় ও বর্জ্য পদার্থ নির্গত করতে সাহায্য করে; এই প্লাজেন্টটা আবার হরমোন যেমন ইস্ট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরন এর সমতা বজায় রাখতেও সাহায্য করে। তাই এই সময় থেকেই হবু মায়ের ক্ষেত্রে অনুভূতির তারতম্য খুব বেশি রকমের হয়ে ওঠে। যেমন গর্ভাবস্থায় চোখের পাতা এই সময় পুরোপুরি ভাবে তৈরি হয়ে যায় শিশুর চোখকে রক্ষা করার জন্য। এই ব্যাপারটি আপনাকে নিশ্চিন্ত বোধ করায় যে আপনার শিশুর চোখটি সব রকম ভাবেই সুরক্ষিত। এই সময়ে শিশুটি তার মুখে একটি আঙুল দিতে পারে যদিও চোষার পেশিগুলো এখন অব্দি ভালোভাবে তৈরি হয় না। এ থেকে আপনি কল্পনা করতে পারেন যে খুব তাড়াতাড়ি আপনার শিশুটি আপনার আঙুলগুলি জড়িয়ে ধরবে আর এই কল্পনা আপনাকে এক অদ্ভুত রকমের মানসিক আনন্দ দিতে পারে। তাই এই সময়ে বিভিন্ন ভিটামিন খুব জরুরী হয়ে পড়ে আপনার ছোট্ট শিশুর সঠিক বৃদ্ধি সুনিশ্চিত করার জন্য জামাই হিসাবে আপনার দায়িত্ব ও কর্তব্য। এই কর্তব্য আপনাকে এক অনাবিল আনন্দ দেয়।

পুলকিত

আপনি জেনে পুলকিত হবেন যে চতুর্দশ সপ্তাহ থেকে আপনার শিশুটি বাইরের দুনিয়া বা আপনার কাছে আসার জন্য প্রায় সব রকম ভাবেই তৈরি হয়ে যাচ্ছে। শিশুটির মুখে এই সময়ে খুব অল্প চুল গজায় যেগুলো খুব নরম এবং রংহীন হয় এবং এটি শিশুটির পুরো শরীরকে ঢেকে দেয় যতক্ষণ না প্রসবের সময় হয়ে যায়। তাই আপনি শিশুর সুরক্ষা সম্পর্কে নিশ্চিন্ত বোধ করতে পারেন। বয়সের সঙ্গে গর্ভাবস্থার এক সুনিবিড় সম্পর্ক। তাই এই সময়ে আপনাকে বারবার ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হয় কারণ ডাক্তার এই সময়ে গর্ভবতী মহিলার সঙ্গে অ্যমনিওসেন্টেসিস এর সম্পর্কে আলোচনা করে - বিশেষ করে তাদের সঙ্গে যারা ৩৫ বছরের বেশি বয়স্ক কিংবা তাদের ক্ষেত্রে যাদের পরীক্ষাতে কোনরকম সমস্যা শিশুটির ক্ষেত্রে দেখা গেছে। অ্যমনিওসেন্টেসিস পরীক্ষাটি সাধারণত ১৫ থেকে ১৮ সপ্তাহের মধ্যে করা হয় কোনরকম অস্বাভাবিকতা শিশুটির মধ্যে আছে কিনা যেমন ডাউন সিনড্রোম জানার জন্য। এই পরীক্ষাটির সময়ে একটি খুব পাতলা সুচ অ্যামনিওটিক ফ্লুইডের মধ্যে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় যেটা শিশুটিকে ঘিরে রাখে ওই রসটি সংগ্রহ করার জন্য। এই পরীক্ষাটি খুবই কম মাত্রায় গর্ভপাতের বিপদকে ডেকে আনে। তাই পরীক্ষাটি করানোর আগে অবশ্যই ডাক্তারের সঙ্গে এর উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত। তাই এই সময়ে আপনার মধ্যে এক মিশ্র অনুভূতির সঞ্চার হতে পারে যেখানে আপনি একদিকে শিশু নিরাপত্তা সম্পর্কে করেন আবার আরেক দিকে পরীক্ষাটি হওয়ার আগে পর্যন্ত আপনার মধ্যে এক ভিত্তি কাজ করে যে পরীক্ষাটায় যদি কোন অস্বাভাবিকতা ধরা পড়ে। তবে আপনি জেনে নিশ্চিন্ত বোধ করবেন যে চিকিৎসা শাস্ত্রের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গেই এই ধরনের বিপদ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম হয়ে যাচ্ছে।

Article continues below advertisment

অনাবিল আনন্দ

এখন যদি আপনি আপনার শিশুটিকে প্রত্যক্ষ করতে পারতেন তাহলে এই পঞ্চদশ সপ্তাহে শিশুটির ত্বক তৈরি হওয়া এবং এটি পাতলা হওয়ার কারণে রক্ত পরিবাহক শিরা বা ধমনী গুলি পরিষ্কার দেখতে পেতেন। আবার এই সময় শিশুটির ভুরুতে এবং মাথাতে চুল গজাতেও দেখতে পেতেন। আপনার মধ্যে যে ছোট্ট প্রাণটি ধীরে ধীরে বেড়ে উঠছে সেটা আপনাকে এক অনাবিল আনন্দ দেয়। কানগুলিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সঠিক অবস্থানে পুরোপুরি ভাবে বৃদ্ধি পেয়ে যায় যদিও এটা মাথার কিছুটা নিচু অংশে থাকে। তালে এই সময় থেকে আপনি দিন গোনা শুরু করতে পারেন যখন আপনার শিশুটি আপনার কথা শুনতে পাবে। এক অনন্য অনুভূতি। এই সময় শিশুটির স্কেলেটাল সিস্টেম ক্রমাগতভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং সঙ্গে পেশীর বৃদ্ধি ও চলতে থাকে এই সময় শিশুটির মধ্যে প্রচুর নড়াচড়া লক্ষ্য করা যায়, মাথা, মুখ, হাত, কব্জি, পা, পায়ের পাতা, ইত্যাদির মাধ্যমে। শিশুটির নড়াচড়ার মানেই আপনার মনে অনুভূতির ঢেউ।

অনুভূতির রকমফের

গর্ভাবস্থা মানেই অনুভূতির রকমফের। অনেক সময় মনে প্রশ্ন জাগে যে, সত্যি সত্যি একজন মহিলা গর্ভবতী কিনা। বহু গর্ভবতী মহিলাই বলেছেন এই সময়ের আগে অব্দি তাদের মধ্যে গর্ভাবস্থার লক্ষণ যেমন পেটের বৃদ্ধি খুব একটা জামাকাপড়ের ওপর দিয়ে বোঝা যায় না বা জামা কাপড়ও পরিবর্তন করার দরকার হয় না। কিন্তু আপনার ছোট্টটি যেহেতু আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে তাই এই সময় থেকেই জামাকাপড় গর্ভাবস্থা মাথায় রেখে কিনতে হয় এবং অনেক ক্ষেত্রেই এই পরিবর্তনটি গর্ভবতী মহিলার ক্ষেত্রে একই সঙ্গে আনন্দ এবং ভয়ের হয়। এটি একমাত্র সময় যখন খুব বেশি পরিমাণে শরীর সচেতন মহিলাও তার এই শারীরিক বৃদ্ধিটাকে উপভোগ করে। এই বৃদ্ধি খুবই সাধারণ ঘটনা তাই এই সময় অনুভূতির পরিবর্তন প্রত্যেকটা মুহূর্তে হতে পারে হরমোনের পরিবর্তনের জন্য। সবথেকে লক্ষণীয় বিষয় খুব গুছুনে মহিলারাও এই সময়ে প্রচণ্ড ভাবে অমনোযোগী, অগোছালো, এবং ভুলমনা হয়ে যায়। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই - এটি পুরো পদ্ধতিটির একটা অংশ মাত্র। তাই চিন্তা মুক্তভাবে থেকে যতটা সম্ভব মানসিক স্থিতি কে নিশ্চিত করতে হবে।

Article continues below advertisment

অন্যরকম অনুভূত

আপনার শিশুটি এই ষষ্ঠ দশ সপ্তাহে প্রায় ১১০ গ্রাম এর এবং উচ্চতায় এটি প্রায় ১২ সেন্টিমিটার এর মতন হয়ে যায়। এই সময় থেকেই শিশুটি তার মাথা উঁচু-নিচু করতে পারে বা মুখের অন্যান্য পেশী কেও নাড়াতে পারে বিভিন্ন রকম অভিব্যক্তি দেওয়ার জন্য। ভাবলেই কিরম অবাক লাগে না যে নিজের মধ্যে একটা ছোট্ট প্রাণ বেড়ে উঠছে আস্তে আস্তে সে নড়াচাড়া করছে আবার অভিব্যক্তিও দিচ্ছে। দেখতে না পেলেও এই কল্পনাটাই এক অন্যরকম অনুভূতি সৃষ্টি করে।

ভয়ের অনুভূত

গর্ভাবস্থার ১৬ থেকে ১৮ সপ্তাহের মধ্যে সাধারণত ডাক্তার দ্বিতীয় ত্রৈমাসিক এর পরীক্ষাটি করে থাকেন যেটা ত্রিপল স্ক্রিন বা মাল্টিপল মার্কার টেস্ট হিসেবেও পরিচিত। এই পরীক্ষাটির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আলফা ফেটোপ্রটিন যেটা ভ্রনটির দ্বারা তৈরি হয় তার মাত্রা লক্ষ্য করা এবং মায়ের শরীরে গর্ভাবস্থার হরমোনের মাত্রা লক্ষ্য করা; কিছু সময় আবার ইনহিবিন এ এটির মাত্রাও পরীক্ষা করা হয় এবং তাহলে পরীক্ষাটি পরিচিত হয় কোয়াড স্ক্রিন হিসেবে। যদি একজন গর্ভবতী মহিলার ইতিমধ্যেই ইউএসজি বা রক্ত পরীক্ষা হয়ে থাকে প্রথম ত্রৈমাসিকে তাহলে এই দুটোই মাসিকের ফলাফল কে একসাথে বলা হয় ইন্টিগ্রেটেড স্ক্রীনিং টেস্ট। এই পরীক্ষার ফল শিশুটির ক্ষেত্রে কোন বিপদ আছে কিনা, স্নায়ুতন্ত্রে কোন ত্রুটি আছে কিনা, বা ডাউন সিনড্রোম আছে কিনা এইসব বুঝতে সাহায্য করে। এই সপ্তাহটি তাই অনেক মায়ের ক্ষেত্রেই একটু ভয়ের। তবে এটা জেনে রাখা ভালো যে, একটি অস্বাভাবিক ফলাফল কখনই সব সময় শিশুটির সমস্যা নির্দেশ করে না বরং অনেক সময় এটাও হতে পারে যে আরো পরীক্ষার দরকার। তাই কোন রকম সিদ্ধান্তে পৌঁছবার আগে ডাক্তারের সাথে কথা বলা অবশ্যই উচিত। তাই নিজের মধ্যে ভয়ের অনুভূতি অতিরিক্ত ভাবে অনুভব করার আগে বুদ্ধি বিবেচনা দিয়ে বিচার করে ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলে চিন্তামুক্ত থাকাই ভালো।

সুখানুভূতি

সপ্তদশ সপ্তাহ থেকেই একজন মায়ের পক্ষে সুখানুভূতির এক বিশিষ্ট সময়ে। প্লাজেন্টা এই সময়ে হাজার হাজার রক্তের শিরা গঠন করে যাতে শিশুটি যথেষ্ট পরিমাণে অক্সিজেন এবং পুষ্টি মায়ের শরীর থেকে পেতে পারে বৃদ্ধির জন্য। তাই এই সময়ে একজন মা নিশ্চিত হয়ে যান তার খাদ্যাভ্যাস এবং যাবতীয় অভ্যাস সম্পর্কে। এই সময়টা আবার এক অন্যরকম আনন্দ হবু মাকে দিয়ে থাকে কারণ গর্ভবতী মহিলা এই সময়ে স্তনের আকারের পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারেন কারণ হরমোনগুলো এই সময় থেকে মহিলার স্তন গুলিকে দুধ তৈরীর জন্য উপযুক্ত করে তোলে। আপনি এখন কল্পনা করতে পারেন যে আপনি আপনার ছোট্ট টিকে দুধ খাওয়াচ্ছেন আর তাই জন্যেই আপনার শরীর তৈরি হচ্ছে। এ অনুভূতি সত্যিই সবথেকে আলাদা। তাই আরো বেশি মাত্রায় রক্ত এই সময়ে স্তনে প্রবাহিত হতে থাকে এবং যে গ্রন্থিটি দুধ তৈরি করবে সেটি আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পেতে থাকে। সেই জন্যেই স্তনের আকার এক অথবা দু সাইজ বেড়ে যেতে পারে এবং শিরাগুলিও দেখা যেতে পারে। তাই এই সময় থেকে উপযুক্ত ব্রা সঠিক মাপের জোগাড় করে রাখা উচিত এই বৃদ্ধিটাকে সাহায্য করার জন্য।

Article continues below advertisment

রোমাঞ্চিত

আপনার শিশুটি এবার আপনার কাছে আসার জন্য পুরোপুরি ভাবে তৈরি। রোমাঞ্চিত হচ্ছেন না? এই সময়ে অর্থাৎ অষ্টাদশ সপ্তাহে শিশুটি চূড়ান্ত অবস্থানে চলে আসে এবং তার অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলি এতটাই তৈরি হয়ে যায় যে সেগুলি মোটামুটি সব রকম কর্ম ক্ষমতাই অর্জন করে ফেলে। মধ্যকানের হাড়গুলি এবং স্নায়ু যেগুলো মস্তিষ্কের শেষের খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং সেই জন্যেই শিশুটি এখন থেকে শুনতে আরম্ভ করে। এই সময় থেকেই সে মাতৃহৃদয়ের স্পন্দন এবং রক্ত প্রবাহ শুনতে থাকে এবং অনেক সময় জোরে আওয়াজও করে। এই সময় শিশুটির চোখ সামনের দিকে তাকিয়ে থাকে পাশে তাকানোর পরিবর্তে এবং রেটিনাটি আলো বোঝার মতন তৈরি হয়ে যায়। তাহলে ভাবুন তো এই অনুভূতি আপনি কিভাবে উপভোগ করবেন যখন আপনার শিশুটি তাকাচ্ছে আপনার হৃদয়ের স্পন্দন শুনতে পাচ্ছে এবং যথাসম্ভব উত্তর করারও চেষ্টা করে। এই সময় থেকেই আপনি তাই শিশুটির সঙ্গে বাঁচতে শুরু করে। তাই এই সপ্তাহটি একজন গর্ভবতী মায়ের ক্ষেত্রে খুবই আনন্দের তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই সময় গর্ভবতী মহিলা একজন পুষ্টিবিদের সন্ধান করেন এই সময় থেকেই নিয়মিত যোগাযোগ ডাক্তারের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়। গর্ভবতী মহিলা এই সময় অনেক ক্ষেত্রেই শিশুটির সম্পর্কে আরো বেশি জানতে উৎসাহী হয়ে ওঠেন। কিন্তু এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে একজন গর্ভবতী মহিলা তার ডাক্তারকে সম্পূর্ণরূপে বিশ্বাস করবেন এবং মেনে চলবেন তবে এজন্য আগেভাগেই যথেষ্ট পরিমাণ বিচার বিশ্লেষণ করা খুবই প্রয়োজনীয় ডাক্তার নির্বাচন করার ক্ষেত্রে যাতে আপনার ছোট্টটির কোনো রকম কোনো অসুবিধা না হয়।

চিন্তিত

আপনি হয়তো চিন্তিত যে প্রসবের সময় ওই ছোট্ট প্রাণ তার কোনরকম আঘাত লেগে যাবে না তো? তাহলে এ কথা জেনে রাখা দরকার যে, উনবিংশ সপ্তাহে শিশুটি একটি সাদা মোমের মতন আস্তরণে ঢাকা থাকে যাতে প্রসবের সময় কোনভাবেই শিশুটির ত্বকে কোন আঘাত না লাগে। যেসব বাচ্চাদের আগেই প্রসব হয় তারা অনেক ক্ষেত্রেই আরো শক্ত আবরণে ঢাকা থাকে এখনো শিশুটি খুবই ছোট কিন্তু এই সপ্তাহে শিশুটির বৃদ্ধিতে ব্রাউন ফ্যাট যোগ হয় যা শিশুটিকে জন্মের পর গরম থাকতে সাহায্য করে। শেষ ত্রৈমাসিকে শিশুটি আরো অনেক স্নেহ পদার্থের স্তর যোগ করে সুরক্ষা এবং গরমের জন্য। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে শিশুর সুরক্ষা নিয়ে আপনার চিন্তিত হবার কোনই দরকার নেই বরং এই প্রত্যেকটা মুহূর্তকে অনুভব করার চেষ্টা করুন। আপনার ক্ষেত্রে মাতৃত্যের সবথেকে বড় অনুভূতি কোথায় এই সময়ে আসে কারণ শিশুর প্রথম নড়াচড়ার অনুভূতি সাধারণত অষ্টাদশ থেকে বিশ সপ্তাহের মধ্যেই অনুভব করা যায়, যেগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কুইকেনিং হিসেবে পরিচিত। এটা অনেকটা পেটের মধ্যে প্রজাপতির উড়ে বেড়াচ্ছে এই ধরনের অনুভূতির সৃষ্টি করে। পরবর্তী সময়ে একজন গর্ভবতী মহিলা ঘুসি, লাথি ইত্যাদি অনুভব করেন। প্রত্যেকটি শিশুর নড়াচড়া করার পদ্ধতি আলাদা এবং যদি কোনরকম পরিবর্তন এই নড়াচড়ার মধ্যে লক্ষ্য করা হয়, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

Article continues below advertisment

চাপ অনুভব

বিংশ সপ্তাহে আপনি আপনার শরীরে বিভিন্ন রকমের চাপ অনুভব করতে পারেন কারণ এই সময়েশিশুটির ওজন ৩১২ গ্রাম এবং লম্বায় ১৬ সেন্টিমিটার হয়ে থাকে এবং এটি জরায়ুতে যথেষ্ট জায়গা নেয় আরো বাড়ার জন্য - যেটা অনেক সময়ই আপনার যকৃত, পাকস্থলী, এবং ফুসফুসে চাপ সৃষ্টি করে। যে মোমের মতন আবরণটি দ্বারা শিশুর ত্বক ঢাকা থাকে সেটি আরো গভীর হয় এবং চুল এবং নখের বৃদ্ধি চলতে থাকে। গর্ভাবস্থার এতদিন উক্তি আপনি তো শুধু অনুভব করেছেন এবার আপনার কানে শোনার বা দেখার পালা।

আনন্দ

গর্ভবতী মহিলা এই সময়ে একটি ইউএসজি করান যেটা sound wave দিয়ে করা হয় একটা ছবি তৈরি করার জন্য। এই ছবি আপনাকে যে আনন্দ দেয় তা হয়তো আপনি এর মধ্যে খুব কমই পেয়েছেন। তাই এই অনুভূতিকে আরও বেশি ভাবে আনন্দদায়ক করে তুলুন এবং যথাযথ যত্ন ও পরিচর্যার মধ্যে থাকুন।

Article continues below advertisment

Is this helpful?

thumbs_upYes

thumb_downNo

Written by

Atreyee Mukherjee

Get baby's diet chart, and growth tips

Download Mylo today!
Download Mylo App

RECENTLY PUBLISHED ARTICLES

our most recent articles

foot top wavefoot down wave

AWARDS AND RECOGNITION

Awards

Mylo wins Forbes D2C Disruptor award

Awards

Mylo wins The Economic Times Promising Brands 2022

AS SEEN IN

Mylo Logo

Start Exploring

wavewave
About Us
Mylo_logo

At Mylo, we help young parents raise happy and healthy families with our innovative new-age solutions:

  • Mylo Care: Effective and science-backed personal care and wellness solutions for a joyful you.
  • Mylo Baby: Science-backed, gentle and effective personal care & hygiene range for your little one.
  • Mylo Community: Trusted and empathetic community of 10mn+ parents and experts.